ভারতীয় জনপ্রিয় অভিনেত্রী দীপিকা কক্কর মারণ রোগ লিভার ক্যান্সারে আক্রান্ত। চিকিৎসা শুরু করলেও বর্তমানে এই অভিনেত্রীর শরীরে নানান নতুন নতুন সমস্যা দেখা দিচ্ছে। গত ১০ জুলাই থেকে তার ‘টার্গেটেড থেরাপি’ শুরু হয়েছে। এই থেরাপির পরে একাধিক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার সম্মুখীন হচ্ছেন।
২০২৫ সালটা ছিল অভিনেত্রী দীপিকা কক্করের জন্য অত্যন্ত চ্যালেঞ্জের। একটি রিয়্যালিটি শো এর মাঝপথে ছেড়ে আসতে হয়েছিল তাকে। এরপরে ধরা পড়ে মরণব্যাধি লিভার ক্যান্সার। গত মে মাসে অস্ত্রোপচারও হয়। তারপর থেকেই নানা শারীরিক জটিলতা দেখা দিয়েছে।
সম্প্রতি একটি ভ্লগে তিনি বলেন “শরীরে নানা সমস্যা হচ্ছে আমার, সারা মুখে ঘা। ‘টার্গেটেড থেরাপি’ হলে সাধারণত চুল পড়ে না। তবে আমার ক্ষেত্রে একেবারে ভিন্ন বিষয়টা। সিঁথি ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে। মনে হচ্ছে শিগগিরই পরচুলা পরতে হবে। থাইরয়েডের পরিমাণও আগের থেকে বেশি।”
অভিনেত্রী দীপিকা কক্করের রক্ত পরীক্ষা করানো হয়েছে। মানসিক ভাবেও তিনি বিপর্যস্ত। এমন অবস্থা যে কখনো হাসছেন, আবার কখনো ক্লান্তিতে ঘুমিয়ে পড়ছেন।
দীপিকা কক্কর জানিয়েছেন, ‘টার্গেটেড থেরাপি’ আরও দেড় বছর চলবে। এভাবে টানা থেরাপি চললে তিনি আরো অসুস্থ হয়ে যাবেন। সেই আশঙ্কায় শিউরে উঠছেন অভিনেত্রী দীপিকা কক্কর।
